‘সৌদি আরবে সনাতন ধর্মের জয়জয়কার’, এমন দাবিতে ফেসবুকে প্রায় দেড় মিনিটের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তি মঞ্চে গান পরিবেশন করছেন। তাঁর সামনে উপবিষ্ট দর্শকেরা হাত নেড়ে শরীর দুলিয়ে সেই পরিবেশনা উপভোগ করছেন। ভিডিওটির ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এর পর থেকে সেখানেই আছেন তিনি। দেশ ছাড়ার পর গত ১৩ আগস্ট প্রথমবারের মতো শেখ হাসিনার একটি বক্তব্য ফেসবুকে প্রকাশ করেন তাঁর যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
হিন্দু শিক্ষিকাকে জুতার মালা পরিয়ে আনন্দ উচ্ছ্বাস করছে ছাত্রছাত্রীরা—এমন দাবিতে একটি ভিডিও ফেসবুক, ইউটিউব ও এক্সে (সাবেক টুইটার) ভাইরাল হয়েছে। ১৬ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যায়, সেফটি ভেস্ট পরা একদল তরুণ–তরুণী এক নারীর গলায় জুতার মালা পরিয়ে সড়ক প্রদক্ষিণ করাচ্ছেন। এ সময় তাঁদের স্লোগান দিতেও শোনা যায়।
ফারাক্কা ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ার তথ্য আদান–প্রদান প্রসঙ্গে রণধীর জ্যাসওয়াল বলেন, ‘প্রটোকল অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত নিয়মিত ও সময়মতো বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট যৌথ নদী কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয়, এবারও তা–ই করা হয়েছে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য ব্যবহার করে সরকারপন্থী কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও মিডিয়া আউটলেট ‘ডিপ ফেক ভিডিও’ তৈরি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর পেছনে ‘নাহিদ রেইন’ নামে একটি আইডিকে দুষ্কৃতকারী হিসেবে দাবি করেছে বিএনপি। আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসব অভিয
সম্প্রতি ইন্ডিয়ান ওয়েল কোম্পানির বরাত দিয়ে একটি কার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। বিস্ফোরণের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে যানবাহনের ট্যাংক অর্ধেক খালি রেখে তেল ভরার কথা বলা হয়েছে কার্ডে। কার্ডে বলা হয়েছে, যানবাহনের ট্যাংকে পুরোপুরি তেল ভরার কারণে সম্প্রতি ৫টি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ কনসার্টে শুরু হওয়ার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে একজন শিল্পী গান গাইতে গাইতে মঞ্চ ভেঙে পড়ে…
এ সময় অতি সূক্ষ্ম অদৃশ্য কোনো কিছু তাদের বাধা দিয়ে ঠেলে পেছনে সরিয়ে দেয় এবং এ কারণেই ওই মৃতদেহ পানিতে পড়ে যায় বলে দাবি করা হচ্ছে ফেসবুক পোস্টগুলোতে। মৃতদেহকে পুকুরে পড়ে যেতে দেখে আশপাশের সবাই আহাজারি করতে থাকেন।
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যকার চলমান যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেকেই একটি মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের ভিডিও পোস্ট করছেন। দাবি করা হচ্ছে, ১৯৯৯ সালে ইউক্রেন
ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একজন নারী জনৈক ব্যক্তির কাছে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অভিযোগ করছেন। ভিডিও দেখে ধারণা করা যায়, যার কাছে অভিযোগ করা হচ্ছে, ক্যামেরাটিও তাঁর হাতেই রয়েছে। ‘সমস্যা কী?’ জিজ্ঞেস করতেই ওই নারী বলছিলেন, ‘মেয়র পদে, চেয়ারম্যান পদে যারা দাঁড়াইছে, তো সব সিল গুলা থাকবে না? আমার যেটা ভালো লাগে সে
৩ মিনিট ৩২ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি উড়োজাহাজে আগুন জ্বলছে। সেখানে আগুন নেভানোর প্রক্রিয়া চলছে। ফেসবুকে কয়েক হাজার গ্রুপ, পেজ ও আইডিতে ভিডিওটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘লঞ্চের পর এবার বিমানে আগুন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে আগুন লেগে ছাই হয়ে গেছে একটি বিমান!’
ওসি প্রদীপ আদালতের কার্যক্রম শেষে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় হাউমাউ করে কাঁদছিলেন, এমন তথ্য ও ছবি সংবাদমাধ্যমে এসেছে। তবে সেই কান্না ফাঁসির রায় শোনার পর, এমন তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
শোয়েব আক্তার একটি মাঠের পাশের কার্নিশে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট সম্পর্কে মন্তব্য করছেন। ভিডিওটি ৪ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের। ফেসবুকে কয়েক হাজার আইডি, গ্রুপ ও পেজে ভিডিওটি পোস্ট ও শেয়ার করতে দেখা গেছে।
ফেসবুকে একটি ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, বাংলাদেশ ও ভারতের আসাম সীমান্তে তীব্র উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোতে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
ভিডিওতে মূলত দুজন ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে। কোনো একটি প্রাঙ্গণে ওই দুই ব্যক্তি দেখা হওয়ার পরপরই একে অপরকে জড়িয়ে ধরেন। দুজনই মাস্ক পরিহিত। মুখমণ্ডল স্পষ্ট দেখা না গেলেও চুলের স্টাইল ও দেহের গড়নে প্রাথমিকভাবে কালো জ্যাকেট পরিহিত ব্যক্তিকে শাহরুখ খান বলেই মনে হচ্ছে।
সম্প্রতি ফেসবুকে একটি ভিডিও প্রচার করে ক্যাপশনে লেখা হচ্ছে, ‘মাওলানা ইব্রাহিমের ওপর ভারতের হামলা, ইলিয়াস হোসেন।’ গত ২৮ সেপ্টেম্বর বিতর্কিত ইসলামিক বক্তা মুফতি কাজী ইব্রাহিমকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা গ্রেপ্তার করতে গেলে তিনি ফেসবুক লাইভে এসে দাবি করেন, ভারতের ‘গুন্ডা’রা তাঁর লালমা
ফেসবুকে সাড়ে ৪ লাখ মানুষ যে পেজ ফলো করেন, সেই পেজে যদি কোনো ভুয়া তথ্য ছড়ায়, তাহলে তার মাত্রা কত ব্যাপক হয়, তা পেজটি মাত্র ১১ দিনেই দেখিয়েছে। ফেসবুকে এমন কয়েক হাজার পেজ বা গ্রুপ আছে, যেখানে প্রতিটিতে লাখ লাখ আইডি যুক্ত। এই প্রতিটি আইডির বন্ধু তালিকাকে বিবেচনায় নিলে এর বিস্তার সহজেই অনুমেয়।